শুক্রবার, ৬ই ডিসেম্বর ২০২৪, ২১শে অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • বাংলাদেশে নয় ভারতেই শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানো উচিত
  • পলাতক ৭০০ বন্দি এখনও অধরা
  • ইসি সচিবালয়ের সচিব শফিউল আজিমকে ওএসডি
  • পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্‌ঘাটনে স্বাধীন কমিশন গঠন
  • আবারও পুলিশে বড় রদবদল
  • সচিবালয়ে কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত
  • কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
  • দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াবে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া
  • আদালতে আত্মসমর্পণ করলেন সেই তাপসী তাবাসসুম

লক্ষ্মীপুরে বজ্রপাতে শিশুর মৃত্যু

তছলিমুর রহমান, লক্ষ্মীপুর 

প্রকাশিত:
১২ জুন ২০২৩, ১৭:৫৭

 
লক্ষ্মীপুরে বজ্রপাতে নাঈম (১২) নামে এক শিশু শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় মো. রাসেল (১৫) নামে আরো এক শিশু আহত হয়। সোমবার বিকেল লক্ষ্মীপুর শহরের দক্ষিণ তেমুহনী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুর মৃতদেহ সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
নাঈম সিরাজগঞ্জ জেলার আব্দুল আলিমের ছেলে। বর্তমানে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের আবিরনগর গ্রামের নানা মো. সিরাজের বাড়িতে বসবাস করতো ।
জানা যায়, পৌর শহরের দক্ষিণ তেমুহনীতে মো. রিয়াজের কাঠের ফার্নিসার দোকানে কাজ করার সময় বজ্রপাতের শিকার হয় নাঈম।  
ফার্নিসার দোকানের মালিক মো. রিয়াজ বলেন, নাঈম ও রাসেল তার ফার্নিসার দোকানে কাজ করে। সোমবার দুপুরে ভারি বৃষ্টিপাত হয়, সেই সঙ্গে বজ্রপাতও হয়। এ সময় তিনিসহ রাসেল ও নাঈম তার দোকানে ছিলেন। হঠাৎ একটি বজ্রপাত হলে নাঈম গুরুতর আহত হয়। সাথে সাথেই তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। বজ্রপাতে অন্য কর্মচারী রাসেল কিছুটা আহত হয়।  
নাঈমের নানা মো. সিরাজ জানান, নাঈমের বাবা আবদুল আলিম এর বাড়ি সিরাজগঞ্জে। কিন্তু তার বাবার সঙ্গে মা নাছিমার ছাড়াছাড়ি হয়। পরে নাছিমার সঙ্গে জাহাঙ্গীর নামে একজনের বিয়ে হয়েছে। নাঈম তাদের দুই জনের সঙ্গে আমার বাড়িতেই থাকতো। সে মাদরাসায় ৫ম শ্রেণীতে লেখাপড়া করে পাশাপাশি ৩-৪ মাস ধরে ফার্নিসার দোকানে কাজ শিখতে যায়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই নাঈমের মৃত্যু হয়েছে।  
শহর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি শুনে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর