মঙ্গলবার, ১০ই ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫শে অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • আপনাদের উপস্থিতি সমর্থনের প্রতিফলন
  • তাপমাত্রা ও কুয়াশা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
  • জেঁকে বসেছে শীত, নওগাঁয় তাপমাত্রা নেমেছে ৯.৯ ডিগ্রিতে
  • বাংলাদেশে নয় ভারতেই শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানো উচিত
  • পলাতক ৭০০ বন্দি এখনও অধরা
  • ইসি সচিবালয়ের সচিব শফিউল আজিমকে ওএসডি
  • পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্‌ঘাটনে স্বাধীন কমিশন গঠন
  • আবারও পুলিশে বড় রদবদল
  • সচিবালয়ে কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত
  • কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু

আত্মহত্যা নিষিদ্ধ করল উত্তর কোরিয়া

ডেক্স রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৮ জুন ২০২৩, ২২:০৩

আত্মহত্যা নিষিদ্ধ করেছেন উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা কিম জন উন। এক ‘গোপন আদেশে’ আত্মহত্যাকে সমাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। সেখানে স্থানীয় সরকারকে আত্মহত্যা কমাতে উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক গণমাধ্যম দ্য মিররের বরাতে গত বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সঙ্কটের সঙ্গে সঙ্গে উত্তর কোরিয়ায় বেড়েছে আত্মহত্যার সংখ্যাও। গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে আত্মহত্যার পরিমাণ বেড়েছে ৪০ শতাংশ। দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এ তথ্য জানিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘উত্তর কোরিয়ায় অভ্যন্তরীণভাবে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এর মূলে রয়েছে সাধারণ মানুষের কষ্ট। মানুষ অনাহারে মারা যাচ্ছে।’ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থায়নে চলা রেডিও ফ্রি এশিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জরুরি বৈঠকের মাধ্যমে উত্তর কোরিয়াজুড়ে আত্মহত্যা বন্ধের আদেশটি দেওয়া হয়েছে।

একটি বৈঠকের বরাতে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য সান নিজেদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার চোংজিন শহর এবং কিয়ংসোং কাউন্টিতে চলতি বছরে ৩৫টি আত্মহত্যার ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। দেশটিতে গত বছর থেকে তিনগুণ বেড়েছে অনাহারে মৃত্যুর সংখ্যা। রায়ংগং প্রদেশে একটি বৈঠকে বলা হয়েছিল, অনাহারের চেয়ে আত্মহত্যার মৃত্যুতে একটি বড় সামাজিক প্রভাব রয়েছে। ওই বৈঠকে দেশটির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘জেনারেল সেক্রেটারি আত্মহত্যা প্রতিরোধ নীতি অনুমোদন করা সত্ত্বেও, কর্মকর্তারা উপযুক্ত সমাধান নিয়ে আসতে পারেনি। এর কারণ বেশিরভাগ আত্মহত্যাকারী নিজের জীবন নিচ্ছেন দারিদ্রতা ও অনাহারের কারণে। তাই কেউ কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর