সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে ১১ মাসের রপ্তানি আয়
  • ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসে পড়ব
  • টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ডাকাতি
  • রাজশাহীতে ৫৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
  • মানুষকে দু-মুঠো খাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার দল বিএনপি
  • করাচিতে জেল ভেঙ্গে পালিয়েছে দুই শতাধিক কয়েদি
  • আগামী বিশ্বকাপের জন্য ভারতের চার ভেন্যু চূড়ান্ত, পাকিস্তান খেলবে কোথায়?
  • সমান্তরাল বিষাদ
  • চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার

অপ্রাপ্ত বয়সে চুলে পাক ধরলে করণীয়

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২৭ মে ২০২৫, ১৫:৫২

অপ্রাপ্ত বয়সে চুলে পাক ধরাটা অনেকের জন্যে উদ্বেগের কারণ হতে পারে, তবে এটি সাধারণত তেমন মারাত্মক কিছু নয়। কিছু কারণে এটি ঘটতে পারে, যেমন:

জেনেটিক্স (Genetics): অনেক সময় পরিবারের মধ্যে এমন ইতিহাস থাকতে পারে, যেখানে অল্প বয়সে চুল পাকা শুরু হয়।

মানসিক চাপ: অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা উদ্বেগও চুলের রঙ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে।

পুষ্টির অভাব: শারীরিকভাবে সঠিক পুষ্টি না পাওয়া, যেমন ভিটামিন বি১২, আয়রন, বা প্রোটিনের অভাব, চুলের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে।

হরমোনের অস্থিরতা: হরমোনের পরিবর্তনও চুলের রঙ পরিবর্তন করতে পারে, বিশেষ করে যখন বয়স বাড়তে থাকে।

বিশেষ কোনো রোগ বা চিকিৎসা: কিছু চিকিৎসা বা রোগও চুলের পাকার কারণ হতে পারে, যেমন থাইরয়েড সমস্যা বা রক্তস্বল্পতা।

করণীয়:

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন: সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন, যাতে ভিটামিন ও মিনারেলস যথাযথ পরিমাণে পাওয়া যায়। বিশেষত, ভিটামিন বি১২, আয়রন, জিঙ্ক, এবং প্রোটিন চুলের স্বাস্থ্য জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন: মেডিটেশন, যোগব্যায়াম বা অন্যান্য শিথিলতা কৌশল গ্রহণ করুন যাতে মানসিক চাপ কমানো যায়।

চুলের যত্ন নিন: নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখুন এবং ভাল মানের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত হিট বা রাসায়নিক প্রক্রিয়া চুলের ক্ষতি করতে পারে, তাই তাদের পরিহার করুন।

ডাক্তারের পরামর্শ নিন: যদি মনে হয় চুলের সমস্যা কোনো শারীরিক অবস্থার কারণে হচ্ছে, তবে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বিশেষ করে, থাইরয়েড বা অটোইমিউন ডিজিজ সম্পর্কিত কোনো সমস্যা থাকলে চিকিৎসা নিন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর