সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে ১১ মাসের রপ্তানি আয়
  • ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসে পড়ব
  • টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ডাকাতি
  • রাজশাহীতে ৫৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
  • মানুষকে দু-মুঠো খাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার দল বিএনপি
  • করাচিতে জেল ভেঙ্গে পালিয়েছে দুই শতাধিক কয়েদি
  • আগামী বিশ্বকাপের জন্য ভারতের চার ভেন্যু চূড়ান্ত, পাকিস্তান খেলবে কোথায়?
  • সমান্তরাল বিষাদ
  • চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার

প্রবাসীদের জন্য বিশাল সুখবর দিলো আরব আমিরাত

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৩ মে ২০২৫, ১৭:৫৪

প্রবাসী নার্সদের জন্য সুখবর! সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে দীর্ঘদিন ধরে স্বাস্থ্যখাতে নিয়োজিত নার্সদের জন্য চালু হলো গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা।

এই প্রথমবারের মতো, দুবাইয়ের ক্রাউন প্রিন্স শেখ হামদান বিন মোহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুম এই ভিসা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন। যারা অন্তত ১৫ বছর ধরে দুবাইয়ের স্বাস্থ্যখাতে সেবিকা বা নার্স হিসেবে কাজ করছেন, তারা এই দীর্ঘমেয়াদি রেসিডেন্সির আওতায় আসবেন।

 দুবাই সরকার জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত নার্সদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও তাদের অবদানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার অংশ। শেখ হামদান বলেন,

“নার্সদের নিষ্ঠা ও ত্যাগের মূল্যায়ন করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। তাদের অবদান আমাদের স্বাস্থ্যখাতকে শক্ত ভিত দিয়েছে।”

গোল্ডেন ভিসার মূল সুবিধাসমূহ:
৫ বা ১০ বছরের নবায়নযোগ্য রেসিডেন্সি ভিসা
স্থানীয় স্পন্সরের প্রয়োজন নেই
পরিবার (স্বামী/স্ত্রী, সন্তান) নিয়ে বসবাসের সুযোগ
৬ মাস বা তার বেশি সময় আমিরাতের বাইরে অবস্থান করলেও ভিসা বৈধ থাকবে
বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও বসবাসের সুযোগ

ভিসা পাওয়ার শর্তাবলি:
দুবাইয়ের স্বাস্থ্যখাতে কমপক্ষে ১৫ বছর পূর্ণাঙ্গ কাজের অভিজ্ঞতা
স্বীকৃত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকতে হবে
ডিএইচএ, ডিওএইচ বা এমওএইচ অনুমোদিত পেশাগত লাইসেন্স থাকতে হবে
সামনে থেকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করতে হবে
হাসপাতাল বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মনোনয়ন প্রাপ্ত হতে হবে

দুবাই সরকারের এই উদ্যোগ প্রবাসী নার্সদের মধ্যে পেশাগত অনুপ্রেরণা বাড়াবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। একইসঙ্গে এটি আমিরাতের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে আরও মানবিক, স্থিতিশীল ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করে তুলবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকরা।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর