সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে ১১ মাসের রপ্তানি আয়
  • ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসে পড়ব
  • টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ডাকাতি
  • রাজশাহীতে ৫৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
  • মানুষকে দু-মুঠো খাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার দল বিএনপি
  • করাচিতে জেল ভেঙ্গে পালিয়েছে দুই শতাধিক কয়েদি
  • আগামী বিশ্বকাপের জন্য ভারতের চার ভেন্যু চূড়ান্ত, পাকিস্তান খেলবে কোথায়?
  • সমান্তরাল বিষাদ
  • চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার

কাবিননামা ছাড়া কি ডিভোর্স সম্ভব

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৩ মে ২০২৫, ১৭:৪৪

বিবাহবিচ্ছেদ বা ডিভোর্স একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনি প্রক্রিয়া। অনেকেই জানেন না কীভাবে ডিভোর্স দিতে হয় বা কোন কোন কাগজপত্র প্রয়োজন হয় এই প্রক্রিয়ায়। এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ জাকির হোসেন বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

তিনি বলেন, "ডিভোর্স দেওয়ার জন্য প্রথমেই কাবিননামা থাকা প্রয়োজন। কাবিননামা থাকলে সেটির ভিত্তিতে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তালাকনামা প্রস্তুত করা যায় এবং ডিভোর্স সম্পন্ন হয়।"

তবে অনেক সময় দেখা যায়, বিবাহের সময় কাবিননামা সংরক্ষিত থাকে না বা হারিয়ে যায়। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যদি কাবিননামা না থাকে, তাহলে দুই হাজার টাকার একটি স্ট্যাম্পে বিবাহের প্রমাণস্বরূপ একটি এফিডেভিট করতে হবে। এই এফিডেভিট নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে সত্যায়িত করতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “সরকার নির্ধারিত এই স্ট্যাম্পে বিয়ের তথ্য উল্লেখ করে একজন আইনজীবীর মাধ্যমে ডিভোর্স প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা সম্ভব। অর্থাৎ, কাবিননামা না থাকলেও আইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে তালাক দেওয়া যায়।”

সংক্ষেপে, ডিভোর্সের জন্য সাধারণত কাবিননামা প্রয়োজন হয়। তবে তা না থাকলে দুই হাজার টাকার স্ট্যাম্পে নোটারাইজড এফিডেভিটের মাধ্যমে ডিভোর্সের আইনি প্রক্রিয়া চালানো যায়। এতে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর সহায়তা নেওয়া উচিত বলে পরামর্শ দিয়েছেন মোহাম্মদ জাকির হোসেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর