বৃহঃস্পতিবার, ৫ই ডিসেম্বর ২০২৪, ২০শে অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • পলাতক ৭০০ বন্দি এখনও অধরা
  • ইসি সচিবালয়ের সচিব শফিউল আজিমকে ওএসডি
  • পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ উদ্‌ঘাটনে স্বাধীন কমিশন গঠন
  • আবারও পুলিশে বড় রদবদল
  • সচিবালয়ে কর্মচারীদের মহাসমাবেশ স্থগিত
  • কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু
  • ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
  • দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াবে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া
  • আদালতে আত্মসমর্পণ করলেন সেই তাপসী তাবাসসুম
  • আইনজীবী আলিফের জানাজায় হাসনাত-সারজিস

অভিন্ন জলরাশি নীতিমালা না হলে বন্যাঝুঁকি আরও বাড়বে: রিজওয়ানা

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত:
৬ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:১৬

অভিন্ন জলরাশি নীতিমালা না হলে দেশে বন্যাঝুঁকি আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

রোববার (৬ অক্টোবর) সকালে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের ‘ক্ষমতায়ন: জলবায়ুসহিষ্ণু সমাজের জন্য নারী (ফেজ ২)’ প্রকল্পের আয়োজিত ‘অ্যানুয়াল কমিউনিটি অফ প্র্যাক্টিস (কপ) নেটওয়ার্ক কনভেনশন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে শেরপুর, ফেনী, নোয়াখালীতে বন্যাসহ আবহাওয়ার চরমভাবাপন্ন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এর জন্য দায়ী আমরা নিজেরাই। জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় সরকারের পাশাপাশি সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বন্যা, গরম আবহাওয়া নিয়ে সবাই অভিযোগ করি। কিন্তু এগুলো যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সেটা বুঝি না।’

জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতার পাশাপাশি উজান এবং ভাটির দেশকে একসঙ্গে কাজ করার আহবান জানান সৈয়দা রিজওয়ানা।

উপদেষ্টা বলেন, ‘অতি বৃষ্টি এবং সতর্ক না করে উজান থেকে পানি ছেড়ে দেওয়ার কারণে বন্যা হচ্ছে। সেইসঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনও একটি কারণ।’

দেশে অনেক বাঁধ পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা না করা গেলে এবং অভিন্ন জলরাশি নীতিমালা না হলে ঝুঁকি আরও বাড়বে বলেও জানান তিনি।

বন্যা পরবর্তী সময়ে ফসলের বীজের সংকট সামনে এসেছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা আরও বলেন, বন্যা পরবর্তী সময় বীজ পাওয়া যাচ্ছিল না। কিন্তু ঘরে-ঘরে বীজ সংরক্ষণ করা গেলে সরকারকে বীজের সংকটের মধ্যে পড়তে হত না। কিন্ত আমরা বীজ সংরক্ষণ না করেই সব দায়িত্ব দিয়ে দিয়েছি কোম্পানির হাতে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর