সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে ১১ মাসের রপ্তানি আয়
  • ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসে পড়ব
  • টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ডাকাতি
  • রাজশাহীতে ৫৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
  • মানুষকে দু-মুঠো খাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার দল বিএনপি
  • করাচিতে জেল ভেঙ্গে পালিয়েছে দুই শতাধিক কয়েদি
  • আগামী বিশ্বকাপের জন্য ভারতের চার ভেন্যু চূড়ান্ত, পাকিস্তান খেলবে কোথায়?
  • সমান্তরাল বিষাদ
  • চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার

কোরবানির পরেও রসুনের ঝাঁজ বাড়ছেই!

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
১১ জুলাই ২০২৩, ১৭:৫১

রসুনের চাহিদা বেশি থাকে কোরবানিতে। সে কারণে এ উৎসবের আগে দামও বাড়ে।

 

পরে কমে যায়।  কিন্তু এবার কোরবানির পরেও ক্রমে পাইকারি বাজারে বাড়ছে রসুনের দাম।

দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জের আমদানিকারকরা বলছেন, চীনে রসুন আমদানির বুকিং রেট বেড়েছে। যখন সেখানে দাম কম ছিল তখন পর্যাপ্ত এলসি করা যায়নি।

খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজ, রসুন ও আদার বড় বিপণিকেন্দ্র হামিদউল্লাহ মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইদ্রিস বলেন, মঙ্গলবার (১১ জুলাই) চীনা রসুন প্রতিকেজি ১৮৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। কোরবানির আগে সর্বোচ্চ প্রতিকেজি ১৫৫ টাকা বিক্রি হয়েছিল। আমদানিকারকেরা জানিয়েছেন, চীনে বুকিং রেট বেড়েছে।

 

তিনি জানান, দেশি রসুন প্রতিমণ ৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং ভারতের রসুন প্রতিকেজি ১২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে মেজবান, বিয়ে, হোটেল, রেস্টুরেন্টে বড় কোষের (দানা) রসুনের চাহিদা বেশি।

 

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক মো. নাসির উদ্দিন জানান, জানুয়ারি থেকে সোমবার (১০ জুলাই) পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ২৮ হাজার ৪৯৫ টন রসুন আমদানি হয়েছে। আমদানির অনুমতিপত্র নেওয়া আরও রসুন পাইপলাইনে রয়েছে। গত বছর এ সময়ে আমদানি হয়েছিল ২৫ হাজার ৯০৫ টন। 

 

খাতুনগঞ্জের আজাদ সিন্ডিকেটের মালিক মো. রেজাউল করিম আজাদ জানান, কিছুদিন আগেও আন্তর্জাতিক বাজারে (চীন) প্রতিটন রসুনের বুকিং রেট ছিল ৯০০ ডলার। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৮০ ডলার থেকে ১ হাজার ৪০০ ডলার। ১৭৬-১৭৮ টাকা পড়ছে কেজিতে। এর সঙ্গে আরও ৫ টাকা খরচ আছে।

 

তিনি জানান, বাংলাদেশে চাহিদার বড় অংশ পূরণ হয় চীন থেকে আমদানি করা রসুন দিয়ে। 

 

আরেকজন আমদানিকারক জানান, চীনে যখন রসুন সস্তা ছিল তখন আমরা পর্যাপ্ত এলসি দিতে পারিনি। এখন তাদের কোলস্টোরেজের রসুন শেষ পর্যায়ে। নতুন মৌসুমে হারভেস্ট করা ভালো মানের রসুন প্রতি টন ১ হাজার ৪০০ ডলার পর্যন্ত উঠেছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর