রবিবার, ৬ই অক্টোবর ২০২৪, ২১শে আশ্বিন ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার আহ্বান ড. ইউনূসের
  • ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
  • সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল
  • বৈরী আবহাওয়া, উপকূলীয় অঞ্চলে নৌযান চলাচল বন্ধ
  • শহীদ পরিবারের পক্ষে আজ মামলা করবে নাগরিক কমিটি
  • ৪ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
  • সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা কামালসহ গ্রেপ্তার ৪
  • চুক্তিতে খাদ্য সচিব হলেন ইলাহী দাদ খান
  • সুপারশপে আজ থেকে পলিথিন ব্যাগ বন্ধ
  • ১৭ উপসচিবকে শাস্তির সুপারিশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই সন্তানসহ দম্পতির মরদেহ উদ্ধার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২৮ জুলাই ২০২৪, ১৪:৩৩

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগ উপজেলায় নিজ ঘর থেকে দুই মেয়েসহ স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রোববার (২৮ জুলাই) সকাল ৯টার দিকে পৌর এলাকার বিজয়পাড়া থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম জানান।

মৃতরা হলেন-বিজয়পাড়া গ্রামের কাপড় ব্যবসায়ী সোহাগ মিয়া (৩২) তার স্ত্রী জান্নাত বেগম (২২), বড় মেয়ে ফাহিমা (৪) ও ছোট মেয়ে তাহমিদা (২)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, “রাতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে নিজের ঘরে ঘুমাতে যান সোহাগ। প্রতিদিন তারা ভোরে ঘুম থেকে উঠলেও সকালে তাদের দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ডাকাডাকি শুরু করেন।

“অনেকক্ষণ ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় ঘরের দরজা ভেঙে চারজনের মরদেহ দেখতে পান তারা।”

এ পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “তাদের মধ্যে সোহাগ ও তার এক মেয়ের লাশ ঘরের কাঠে ঝুলছিল। স্ত্রী জান্নাতের মরদেহ খাটে এবং আরেক মেয়ের লাশ খাটের পাশে পড়ে ছিল।”

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলছেন, পারিবারিক কলহ থেকে এই ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে তারা জানাতে পেরেছেন।

তিনি বলেন, “ধারণা করা হচ্ছে, সোহাগ প্রথমে তার স্ত্রী জান্নাতকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে দুই মেয়ে এবং নিজে আত্মহত্যা করেন।

“সোহাগের লাশ ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় পেয়েছে পুলিশ।”

নিহতদের লাশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেছেন, “এ ঘটনার পেছনে আরও কোনো কারণ আছে কি-না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।”


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর