রবিবার, ৬ই অক্টোবর ২০২৪, ২১শে আশ্বিন ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার আহ্বান ড. ইউনূসের
  • ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
  • সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল
  • বৈরী আবহাওয়া, উপকূলীয় অঞ্চলে নৌযান চলাচল বন্ধ
  • শহীদ পরিবারের পক্ষে আজ মামলা করবে নাগরিক কমিটি
  • ৪ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
  • সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা কামালসহ গ্রেপ্তার ৪
  • চুক্তিতে খাদ্য সচিব হলেন ইলাহী দাদ খান
  • সুপারশপে আজ থেকে পলিথিন ব্যাগ বন্ধ
  • ১৭ উপসচিবকে শাস্তির সুপারিশ

প্রতারণা মামলায় জ্যাকুলিনকে ফের তলব

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১০ জুলাই ২০২৪, ১৮:৩৬

আবারো বিপাকে পড়েছেন বলিউড অভিনেত্রী জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ। ২০০ কোটি রুপির আর্থিক প্রতারণা মামলায় মূল অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে জ্যাকুলিনকে ফের তলব করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।

ইডির অভিযোগ, সুকেশ চন্দ্রশেখর তার অপরাধমূলক কাজ থেকে আয় করা অবৈধ অর্থ জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজের জন্য উপহার কিনতে ব্যবহার করেছেন।

তদন্তকারীদের দাবি, জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ সুকেশ চন্দ্রশেখরের ফৌজদারি মামলায় জড়িত থাকার কথা জানতেন। সুকেশ যে বিবাহিত ছিলেন, জ্যাকুলিন সে কথাও জানতেন।

তবুও জ্যাকুলিন সুকেশের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেছিলেন। ইডির দাবি, অভিনেত্রী অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে জেনেশুনে প্রতারণায় শামিল হয়েছেন। আর তাই এই আর্থিক তছরুপের মামলায় আবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জ্যাকুলিনকে ডেকে পাঠিয়েছে ইডি। বুধবার এ মামলায় জ্যাকুলিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ইডি।

প্রসঙ্গত, এর আগে ইডি আদালতকে জানিয়েছিল জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ কখনোই সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে হওয়া আর্থিক লেনদেনের সত্যতা প্রকাশ করেননি, বরাবরই তথ্য গোপন করে গেছেন। জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ সুকেশ চন্দ্রশেখরকে গ্রেফতার করার পর নিজের মোবাইল ফোন থেকে সম্পূর্ণ ডেটা মুছে ফেলেছেন। যার অর্থ প্রমাণ নষ্ট করা। তিনি তার সহকর্মীদেরও নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রমাণ নষ্ট করার।

এর আগে ইডি আরও জানিয়েছিল জ্যাকুলিন সুকেশের কাছ থেকে শুধু ৫ কোটি ৭১ লাখ ১১ হাজার ৯৪২ রুপির উপহারই নেননি, সঙ্গে দুটি বিদেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, যা তার ভাই ও বোনের, সেখানেও ডলার স্থানান্তর করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।

হলফনামায় বলা হয়, অভিনেত্রী ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের বক্তব্য রেকর্ড করার সময় নিজে থেকে ভুল তথ্য পেশ করে আসছিলেন। যাতে তদন্তকে বিভ্রান্ত করা যায়। তিনি যে প্রাথমিকভাবে অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরের আসল নাম জানেন, সে কথা অস্বীকার করেছিলেন। যা পরবর্তী সময়ে প্রমাণ হয় যে তিনি মিথ্যা বলছেন।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর