সোমবার, ৭ই অক্টোবর ২০২৪, ২২শে আশ্বিন ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সেপ্টেম্বরে সড়কে প্রাণ গেল ৪২৬ জনের
  • পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ১৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকার ক্ষতি: সিপিডি
  • অভিন্ন জলরাশি নীতিমালা না হলে বন্যাঝুঁকি আরও বাড়বে: রিজওয়ানা
  • ব্যাংক নোটে নতুন নকশা, বাদ যেতে পারে বঙ্গবন্ধুর ছবি
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার আহ্বান ড. ইউনূসের
  • ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
  • সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল
  • বৈরী আবহাওয়া, উপকূলীয় অঞ্চলে নৌযান চলাচল বন্ধ
  • শহীদ পরিবারের পক্ষে আজ মামলা করবে নাগরিক কমিটি
  • ৪ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

যে কারণে ভিসা নিয়ে বিপত্তিতে পড়েছিলেন ফারিণ

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১৭:৪৩

চরকির ‘মিনিস্ট্রি অব লাভ’ প্রকল্পের ‘কাছের মানুষ দূরে থুইয়া’ সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন তাসনিয়া ফারিণ ও প্রীতম হাসান।


রাজশাহীর পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়ায়ও সিনেমার দৃশ্যধারণ করা হয়েছে। নির্মাতা, অভিনেতাসহ কলাকুশলীরা ঠিকমতো অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার ভিসা পেলেও বিপত্তিতে পড়েছিলেন ফারিণ। ফলে বাধ্য হয়ে শুটিংও পেছাতে হয়েছিল পরিচালক শিহাব শাহীনকে।


পরিচালক বলেন, ‘আমরা সবাই ঝামেলা ছাড়াই ভিসা পেলাম। কিন্তু ফারিণের জন্য আমাদের দৃশ্যধারণ পেছাতে হলো। কারণ, ফারিণের ফেসবুকে নাম ছিল তাসনিয়া ফারিণ; পাসপোর্টে ভিন্ন নাম ছিল। সে জন্য প্রথমে রিজেক্ট হয়েছিল তাঁর ভিসা।’
শেষ পর্যন্ত ভিসা পেয়েছিলেন ফারিণ; অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে সিনেমার দৃশ্যধারণও করেছেন তিনি। ২২ ফেব্রুয়ারি চরকিতে মুক্তি পাচ্ছে চরকি অরিজিনাল সিনেমাটি।

 

গল্পে গল্পে ফারিণ-প্রীতম বলছিলেন, তাঁরা নাকি পরিচালককে ‘শিহাব-আব্বা’ বলে ডাকতেন। কারণ, পুরা শুটিংয়ে পরিচালক শিহাব শাহীন নাকি বাবাদের মতো আচরণ করেছে, মানে বাবাদের মতো শাসন করেছেন। অস্ট্রেলিয়াতে শুট শেষ করে যখন সবাই কোথাও না কোথাও ঘুরতে যেত, পরিচালক সাহেব তখন বসে থাকতেন ঘরে। আর সবাইকে ফোন দিয়ে ‘কখন ফিরবা?’ , ‘বাইরে কিছু খেয়ো না’, ‘তাড়াতাড়ি বাসায় আসো’—এ রকম নানা কথা বলতে থাকতেন।


অট্রেলিয়াতে শুট শেষ করে প্রীতম একদিন একা একা স্কুটি নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছিলেন। স্কুটিতে নিয়ে যেতে যেতে তিনি এম-টু হাইওয়ে নামে একটা এক্সপ্রেস ওয়েতে উঠে গেছিলেন। প্রীতম বলেন, ‘আমি যখন ওই রাস্তায় উঠছি, তখন বুঝিনি যে এটা এত বড় হাইওয়ে রাস্তা। সেখানে সর্বনিম্ন গাড়ি চালানোর স্পিড ছিল ১০০ কিমি। আর আমি স্কুটি চালাচ্ছিলাম ৬০-৮০ স্পিডের মধ্যে। আমার পাশ দিয়ে সব সাই সাই করে সব গাড়ি চলে। আমি সে দিন কী যে ভয় পাইছিলাম, বলে বোঝানোর মতো না।’


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর