মঙ্গলবার, ৮ই অক্টোবর ২০২৪, ২২শে আশ্বিন ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • সেপ্টেম্বরে সড়কে প্রাণ গেল ৪২৬ জনের
  • পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ১৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকার ক্ষতি: সিপিডি
  • অভিন্ন জলরাশি নীতিমালা না হলে বন্যাঝুঁকি আরও বাড়বে: রিজওয়ানা
  • ব্যাংক নোটে নতুন নকশা, বাদ যেতে পারে বঙ্গবন্ধুর ছবি
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার আহ্বান ড. ইউনূসের
  • ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
  • সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল
  • বৈরী আবহাওয়া, উপকূলীয় অঞ্চলে নৌযান চলাচল বন্ধ
  • শহীদ পরিবারের পক্ষে আজ মামলা করবে নাগরিক কমিটি
  • ৪ বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

ওবায়দুল কাদের

দলের নেতাদের স্বতন্ত্র হওয়াকে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য বললেন ওবায়দুল কাদের

ডেস্ক রির্পোট

প্রকাশিত:
২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৭:৫০

দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে দলীয় নেতাদের গণহারে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়াকে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী যদি হেভিওয়েট কারও সীমানা পেরিয়ে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে যায়, এটাতে আমরা বাধা দিতে পারি না। গণতন্ত্র হলো প্রতিযোগিতা। সুষ্ঠু নির্বাচন, সুস্থ প্রতিযোগিতা। এখানে প্রার্থীকে প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করি আমরা।’

 শনিবার (২ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিং করেন ওবায়দুল কাদের। সেই ব্রিফিংয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট নেতারা আতঙ্কিত কি না—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।


আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে বলা আছে, জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কেউ দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হলে সরাসরি বহিষ্কার হবেন। অতীতে প্রায় সব নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এমনকি কেউ স্বতন্ত্র দাঁড়ালে তাঁকে চাপ দিয়ে বসিয়ে দেওয়ারও নজির আছে। এবার এখনো সে রকম কিছু করেনি আওয়ামী লীগ।


দলীয় স্বতন্ত্রকে বসিয়ে দিতে হস্তক্ষেপ করা হবে কি না, এমন প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন করুক, দেখা যাক, যাকে জনগণ চায়, সে–ই জিতবে।’ নির্বাচনে দলে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে আওয়ামী লীগ ছাড় দিচ্ছে, এমন প্রশ্নে কাদের বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারী কারা, চিহ্নিত করুন।’

শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ১০ জনের মতো আহত হয়েছেন। এটা সামনের দিকে আরও বাড়বে কি না—এমন প্রশ্নে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচনসংক্রান্ত কোনো সংঘাত-বিশৃঙ্খলা হলে পুরো দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। তারা যে সিদ্ধান্ত নেবে, সেটার প্রতি আস্থা থাকবে।

১৪ দলের শরিকদের ব্যাপারে সিদ্ধান্তের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে ঠিক হয়ে যাবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম; সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী; মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক; ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন; উপপ্রচার সম্পাদক আবদুল আউয়াল শামীম; উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর