সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে ১১ মাসের রপ্তানি আয়
  • ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসে পড়ব
  • টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ডাকাতি
  • রাজশাহীতে ৫৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
  • মানুষকে দু-মুঠো খাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার দল বিএনপি
  • করাচিতে জেল ভেঙ্গে পালিয়েছে দুই শতাধিক কয়েদি
  • আগামী বিশ্বকাপের জন্য ভারতের চার ভেন্যু চূড়ান্ত, পাকিস্তান খেলবে কোথায়?
  • সমান্তরাল বিষাদ
  • চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার

আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

তছলিমুর রহমান, লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত:
১১ অক্টোবর ২০২৩, ১৩:৩৯

নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ মো. ইউছুফ আলী ওরফে নিশাত সেলিম হত্যা মামলার পলাতক আসামি আব্দুর রহমান বাবুলকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

মঙ্গলবার (১০অক্টোবর) রাতে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ছ্যানী ইউনিয়নের দুর্লবপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাবুল লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের তিতারকান্দি গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে।


র‌্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাহমুদুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নিশাত সেলিম হত্যা মামলায় বাবলু গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি। কিন্তু ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরু আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


র‌্যাব ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সেলিম লক্ষ্মীপুরের তিতারকান্দি গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে। কিন্তু তিনি নোয়াখালীতে বসবাস ও ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন। তিনি নোয়াখালী আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি ছিলেন। ২০১৪ সালের ২৭ জুলাই রাতে সেলিম জাকাতের কাপড় বিতরণ শেষে তিতারকান্দি গ্রামের বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলযোগে নোয়াখালীর মাইজদির বাসায় যাচ্ছিলেন।

পথে সদর উপজেলার চরমটুয়া ইউনিয়নের মহতাপুর এলাকায় পৌঁছলে দুর্বৃত্তরা তার গলা কেটে পালিয়ে যায়। পরে গোঙানির শব্দ পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ ঘটনায় নিহত সেলিমের স্ত্রী কোহিনুর বেগম বাদী হয়ে ২৭ জনকে আসামি করে সুধারাম থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ৪৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। বাবুলসহ অন্যান্য আসামিরা যোগসাজশে সেলিমকে হত্যা করেন। তিনি চার্জশিট ভুক্ত আসামি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর