শনিবার, ১লা মার্চ ২০২৫, ১৭ই ফাল্গুন ১৪৩১ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখ জানাল নির্বাচন কমিশন
  • ১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫০ লাখ পরিবার
  • আয়কর রিটার্ন দাখিলের ভুল অনলাইনেই সংশোধন করা যাবে
  • পদত্যাগপত্রে যা লিখলেন নাহিদ
  • অভিযানে কারও গাফিলতি পেলে ছাড় দেওয়া হবে না
  • ২৮ অক্টোবরের সংঘর্ষে পুলিশের সম্পৃক্ততা ছিল
  • প্রাথমিক সুপারিশমালা দিয়েছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন
  • দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো
  • বাংলাদেশি কর্মীদের ভিসা দ্রুত নিষ্পত্তির আশ্বাস ইতালির উপমন্ত্রীর
  • প্রয়োজনে নতুন করে র‌্যাব গঠন করা হবে

সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতাল চত্বরে হাঁটুপানি, যাতায়াতে ভোগান্তি

নীলফামারী প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৩৩

নীলফামারীর সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতাল চত্বরে জমে আছে হাঁটুপানি। ফলে যাতায়াতে রোগী, নার্স ও চিকিৎসকরা ভোগান্তিতে পড়েছেন।


কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সৈয়দপুর পৌরসভার ড্রেনেজ অব্যবস্থাপনার করণে পানি নিষ্কাষন হচ্ছে না। তিন দিন ধরে চারপাশে পানির ফলে হাসপাতালে ঢুকতে ও বের হতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে চিকিৎসা নিতে আসা লোকজনকে। সেই সাথে সাপের উৎপাত বাড়ায় আতঙ্কের মধ্যে পড়েছে রোগীসহ স্বজন, চিকিৎসক ও কর্মচারীরা।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে দেখা যায় হাসপাতালের প্রধান ফটক থেকে জরুরি বিভাগ পর্যন্ত যেতে পানি মারিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এতে নারী-শিশু-বয়ষ্করা চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছে। অনেকে বাধ্য হয়ে এই সামান্য পথ পাড়ি দিতে রিকশা ভাড়া নিচ্ছেন।

কোলের শিশুকে নিয়ে চিকিৎসা নিতে আসা পাশ্ববর্তী দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার গৃহিণী আরাফা বেগম বলেন, অসুস্থ বাচ্চা নিয়ে এসে পানির কারণে আরেক ভোগান্তিতে পড়েছি। অটো থেকে নেমে দেখি গেটের পরই হাটুপানি। বাধ্য হয়ে রিকশা নিতে হলো জরুরি বিভাগে যেতে। এটুকুর জন্য অতিরিক্ত ৪০ টাকা খরচ করতে হয়েছে। অনেকে পানি মারিয়েই যাচ্ছে। নোংরা পানিতে নামায় অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও আছে।

এ ব্যাপারে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. নাজমুল হুদা বলেন, আমাদের এই হাসপাতালটি বেশ নিচু জায়গায়। সড়ক থেকে প্রায় ৩ ফুট নিচু হওয়ায় চারপাশের পানি এসে এখানে জমে। আর ড্রেন দিয়ে পানি বের হয়ে যে ভাগাড়ে পড়ে সেটা ভরাট হয়ে গেছে। তাছাড়া ড্রেনগুলোও নিয়মিত পরিষ্কার না করায় পানি প্রবাহও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি বলেন, যেভাবে পানি জমেছে তাতে খুবই দুরাবস্থার শিকার হয়ে পড়েছি। এই পানি নিষ্কাশন না হয়ে উল্টো ড্রেন দিয়ে বাইরের পানি ভেতরে ঢুকে পড়েছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর