সোমবার, ৯ই জুন ২০২৫, ২৬শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • ওয়ারেন্ট না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি
  • গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেছে ১১ মাসের রপ্তানি আয়
  • ভোটারদের নিয়ে নিজেই শপথ পড়ে চেয়ারে বসে পড়ব
  • টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ডাকাতি
  • রাজশাহীতে ৫৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
  • মানুষকে দু-মুঠো খাওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়ার দল বিএনপি
  • করাচিতে জেল ভেঙ্গে পালিয়েছে দুই শতাধিক কয়েদি
  • আগামী বিশ্বকাপের জন্য ভারতের চার ভেন্যু চূড়ান্ত, পাকিস্তান খেলবে কোথায়?
  • সমান্তরাল বিষাদ
  • চাকরিপ্রার্থীদের জন্য গুগলের নতুন এআই টুল ‘ক্যারিয়ার ড্রিমার

নির্বাচন সহায়ক পরিবেশ নেই, পর্যবেক্ষক পাঠাবে না ইইউ

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৭:৪৩

বাংলাদেশে নির্বাচন সহায়ক পরিবেশ নেই বলে পর্যবেক্ষক দল পাঠানো ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আর সে কারণে তারা জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে না।

তবে নির্বাচনী তথ্য সংগ্রহের জন্য ছোট আকারের বিশেষজ্ঞ দল পাঠাতে পারে। ঢাকা সফর করে যাওয়া প্রাক্-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের সুপারিশের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইইউ।

এ বিষয়ে দু'এক দিনের মধ্যে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিতে পারে ইইউ।

সূত্র জানায়, বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে এ বিষয়ে তাদের মতামত জানিয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশকে তারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য উপযোগী বলে মনে করছে না।

প্রাক পর্যবেক্ষক প্রতিনিধি দলের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, এ মুহূর্তে বাংলাদেশে নির্বাচন সহায়ক পরিবেশ নেই। এ অবস্থায় পর্যবেক্ষক দল পাঠানো ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছে ইইউ। তবে নিবাচনে পর্যবেক্ষক দল না পাঠালেও নির্বাচনী তথ্য সংগ্রহের জন্য ছোট আকারের বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হতে পারে।

প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশনের আমন্ত্রণে ইইউয়ের ৬ সদস্যের প্রাক নির্বাচনী পর্যবেক্ষক প্রতিনিধি দল গত ৮ থেকে ২৩ জুলাই বাংলাদেশ সফর করে। সে সময় রাজনৈতিক দল, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তারা বৈঠক করেন।

নির্বাচনকালীন প্রশাসন নিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দল বিএনপি যখন মতবিরোধে তখন ইইউয়ের এমন সিদ্ধান্ত এলো।

আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সরকারের অধীনেই নির্বাচন হবে। অন্যদিকে বিরোধী দল তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে বলেছে, বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে না।

২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনেও পর্যবেক্ষণ দল পাঠায়নি ইইউ।

গত ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে ‘মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি’ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর